মডেল মেঘনা আলম দাবি করেছেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আলদুহাইলানের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিলো। কিন্তু তিনি ব্যবসায়ী দেওয়ান সমিরকে তিনি চেনেন না। সমিরের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সিএমএম) তিনি এ দাবি করেন।
এর আগে ৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
পরের দিন তাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিন আটক রাখার আদেশ দেয় আদালত।
মডেল মেঘনা, দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা দুই-তিনজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগ এনে ১৫ এপ্রিল মামলা করেন ধানমন্ডি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আবদুল আলীম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৯ মার্চ একটি গোপন বৈঠকে জনৈক কূটনীতিকের কাছে ৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৬০ কোটি টাকা) অর্থ দাবি করে।
দেওয়ান সমিরকে মেঘনার বয়ফ্রেন্ড বলে উল্লেখ করা হয়েছিলো। তবে এ বিষয়টি নাকচ করেছেন দেওয়ান সমির এবং মেঘনা। তারা দুজনেই আদালতে জানিয়েছেন, তাদের মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই।