গত বছরের আগস্ট মাস থেকে এ বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সাত মাসে ১৪৩ কেজি সোনা জব্দ করেছে বিজিবি এবং শুল্ক গোয়েন্দারা। যার বাজার মূল্য ৯৬ কোটি টাকার চেয়েও বেশি।
বিজিবি এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর থেকে সোনা চোরাচালানের এ হিসাব পাওয়া গেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, যে পরিমাণ সোনা চোরাচালান হয় তার থেকে খুব সামান্য পরিমাণ সোনা জব্দ হয়। বিভিন্ন ফাঁকফোকর দিয়ে চোরাচালানকারীরা বেড়িয়ে যায়।
বিজিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছে, স্পষ্ট এবং সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়া সোনা চোরাচালানকারীদের ধরা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। অনেক সময় অভিযানের খবর পেয়ে অপরাধীরা সোনা ফেলে পালিয়ে যান। ফলে শনাক্ত করাও কঠিন হয়ে পড়ে। আবার অনেক সময় বাহক ধরা পড়লেও মূল হোতা ধরে পড়েনা।
সোনা চোরাচালানের ফলে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। প্রাপ্য রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয় দেশ।