রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডিসেম্বরে বার্ন ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন ৪০ জন রোগী এবং শিশু ওয়ার্ডে ঠান্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ২০০ জনেরও বেশি রোগী।
শীতকালে সাধারণত খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেকে শীত নিবারনের চেষ্টা করেন। কিন্তু অসাবধানতার কারণেই ঘটে দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় বেশি আক্রান্ত হন বয়স্ক নারী ও শিশুরা।
গত ২ দিনে রংপুর মেডিকেলে এমন রোগী এসেছে ৬ জন এবং ডিসেম্বরে মারা গেছেন ২ জন।
এবারের শীত মৌসুমে রংপরের তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। বাড়ছে নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ।
রংপুর মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশিকুর রহমান বলেছেন, শিশু এবং বার্ন এই দুই ইউনিটে যতদূর সম্ভব অন্য জায়গা থেকে লোক নিয়ে ম্যানপাওয়ার বাড়ানোর চেষ্টা করছি।