পাঁচ তলার ভাড়া বাসা। সে বাসাতেই চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদানের কার্যক্রম। তিন বিভাগে শিক্ষার্থী ২৯১ জন আর শিক্ষক মাত্র ৯ জন। গাদাগাদি করে বসে ক্লাস করতে হয় শিক্ষার্থীদের।
এভাবেই চলছে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম। নেই কোন আবাসিক হল, খেলার মাঠ কিংবা বিস্তৃত ক্যাম্পাস।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় মানেই তো একটা বড় ক্যাম্পাস থাকবে, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ থাকবে, লাইব্রেরী থাকবে। এখানে এর কিছুই নেই। আমরা দারুণ অসুবিধায় পড়েছি।
এক শিক্ষার্থী বলেছেন, হল না থাকায় বাড়িওয়ালারা আমাদের সাথে এমন আচরণ করেন, যেন আমরা কাজের লোক।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. পেয়ার আহমেদ বলেছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতেও এর চাইতে ভালো অবকাঠামো রয়েছে। এটি যে একটা বিশ্ববিদ্যালয় সেটার কোন উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য নেই যা আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখতে পাই।