জাঁকজমক আয়োজনে দেশবাসী ইংরেজি নববর্ষকে বরণ করে নিলো। বিধিনিষেধ আর নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই হয়েছে আতশবাজি, ওড়ানো হয়েছে ফানুস।
ঘড়ির কাঁটা ১২টা ছোঁয়ার সাথেই পটকার শব্দ আর আতশবাজিতে মেতে ওঠে রাজধানী। বর্ণিল ফানুসে ছেয়ে যায় ঢাকার আকাশ।
থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে বাড়ানো হয় রাজধানীর নিরাপত্তা। ডিএমপির পক্ষ থেকে অতিরিক্ত ৩ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি পয়েন্টে পুলিশ-র্যাব মোতায়েন ছিল। সড়কে বাড়ানো হয় টহল।
ঘোষণা অনুযায়ী সন্ধ্যা ৬টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও হাতিরঝিল এবং রাত ৮টার পর গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় বহিরাগতদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি। কিছু সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীরা হর্ষধ্বনির মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিয়েছে। তবে এবার কোন বড়সড় আয়োজন হয়নি। প্রাণিকূলের কথা চিন্তা করেই এবার তেমন কোন আয়োজন হয়নি।