বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গত পাঁচ বছরে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছেন ১৫১ বাংলাদেশি। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে ৪০ শতাংশই রংপুর বিভাগের।
সীমান্তে হত্যার পরিমাণ শূন্যে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিলেও ভারতের পক্ষ থেকে কোন দৃশ্যমান পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। কিছুদিন পরপরই সীমান্তে হত্যার খবর আসে।
সর্বশেষ গত ১৭ এপ্রিল সিংগীমারী সীমান্ত এলাকায় ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে এক যুবকের মৃত্যু হয়।
তার পরিবারের অভিযোগ, হাসিবুল নামের ওই যুবককে রাইফেলের বাট দিয়ে মারধর করে হত্যার পর গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় বিএসএফ।
সীমান্তে হত্যা বন্ধে কো-অর্ডিনেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট এবং বিএসএফের মানসিকতায় পরিবর্তন আনা জরুরি মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এদিকে সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমিত করতে এবং কেউ যাতে জিরো লাইন অতিক্রম না করে তার জন্য টহল বাড়িয়েছে বিজিবি।