গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করছে ইসরাইলি বাহিনী।
শুধু ড্রোন, ট্যাংক বা বোমা নয়—যুদ্ধে যুক্ত হয়েছে এআই নির্ভর ‘ডিজিটাল অস্ত্র’। উপগ্রহচিত্র, কল রেকর্ড, ভিডিও ও সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টার্গেট ঠিক করছে ইসরাইল।
এই প্রযুক্তির যোগানদাতা হিসেবে উঠে এসেছে গুগল ও মাইক্রোসফটের নাম। ‘প্রোজেক্ট নিমবাস’ ও ‘অ্যাজিউর গভর্নমেন্ট’-এর মতো প্রকল্পের মাধ্যমে ইসরাইলকে ক্লাউড ও এআই সেবা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, এভাবে প্রযুক্তির অপব্যবহার যুদ্ধাপরাধ ঢাকতে সহায়তা করছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধের দায় এখন প্রযুক্তির ঘাড়ে চাপিয়ে পার পাচ্ছে রাষ্ট্রগুলো।
উদ্বেগ বাড়িয়েছে টেক কোম্পানিগুলোর নীতিমালা পরিবর্তন—যা এখন সামরিক প্রয়োজনে এআই ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে।