নবম শ্রেণী পড়ুয়া এক কিশোরী শিক্ষার্থীকে খুন করে মাটিতে পুতে ফেলার অভিযোগ উঠেছে তার প্রেমিকের বিরুদ্ধে। ভারতের নদীয়ার ভীমপুর থানার অন্তর্গত নারায়ণপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঐ এলাকায়।
এ ঘটনায় ঘাতক প্রেমিক ফারুক আহমেদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ফারুক স্বীকার করে কোথায় সে মরদেহ পুতে রেখেছে। পরে রবিবার দুপুরে তার উপস্থিতিতে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
কি কারণে ফারুক ঐ কিশোরীকে খুন করলেন তা এখনও জানা যায়নি। বিস্তর তদন্তে ঘটনার রহস্য উদঘাটিত হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে ঐ কিশোরী নিখোঁজ হয়। পরদিন তার পরিবার মিসিং ডায়েরি করে। সন্দেহভাজন হিসেবে ফারুককে আটক করার পর জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বিকার করে বালিকাকে খুন করে মৃতদেহ নারায়ণপুর এলাকায় একটি খালের ধারে সে পুঁতে দিয়েছে।
পুলিশের অনুমান, ছয় মাস আগে ওই ছাত্রীর সঙ্গে ফারুকের পরিচয় হয়। তারপর তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি হয়।
তবে কিশোরীর পরিবার দাবি করছে, ফারুক ঐ কিশোরীকে উত্যক্ত করতো। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সে তাকে খুন করেছে।